Monday, October 31, 2022

There's nothing enough in this world

 



I was pretty and witty though it was never enough.
My skin and flesh
They are just skin and flesh,
Nothing more than that.

The love I loved was meant to be forgotten.
My body is just a bottle of whiskey
That would never be drunk again with love.

The way I loved was never enough.
My fingers in your hair
On your face
Touched with love
And that love was never enough.

I grabbed you inside my chest
Thought it was the safest place for you to live
But it wasn't enough too.

I'll never look pretty again
I'll never be witty again
I may never love again

Cause it doesn't matter how pretty you are,
It never matters how your soul touches your loved ones.

No song is enough,
No poetry can stop someone to hurt you.

There's nothing enough in this world.
And now I'm falling from the place
Once I belonged.

I'll float like an empty bottle through the sea
And never want to reach the seashore
To be thrown out again.

Butterfly



I've puzzles in my brain

Treading like your boots

It feels like a hammer

Hitting so hard

And all that soothing sound

Of that song, you felt so dear

Hitting like a hammer

So hard.

I've got a butterfly inside my brain

That lost its beauty

Since It hammered and

Tore apart.

It wants to get out and fly

But the puzzle in my head

Struck it and forced it to die.

But it's a butterfly

Imperfectly beautiful butterfly..

It'll get an escape and lift to that flower on the grass

You'll come another evening

Laughing, talking, and singing

And stepping on that butterfly

And crush it.

Birthmark







I can say that you are just like my birthmark
I'll shower
Use soap
And whatnot
I'll wash it off
But it'll still be there.
I can cover it with my clothes
Or I can put on a tattoo over it
But it'll still be there.
I'll carry that in my body. On my skin.
But No. You are not my birthmark.

You are a whole lotta soul
that I carry inside me.
There's this space inside me
with a lot of other things.

You were floating
losing all your gravity.
You could go backward
or stay in some other stars or planets.

But You didn't. Or maybe it's the energy
that didn't let that happen.
You are inside the black hole now.
The one way trip.

And here comes the gravity
So intense that you came and ripped into pieces.
There's no way out.
You've been spread out inside me.
I can't take you out of here,
I can't push away,
Pull out, cutoff, wash off,
Or even forget, 
nothing.

You are inside my black hole now
The one way trip.



Sunday, October 30, 2022

Artiste






All the lovers tried to worship me
like they've found their goddess finally
who'll make their art complete.
But I ended up being an atheist and
pushed them to be born again as atheists,

For they'll never try to worship me again.
They all confessed their desire to get sensual pleasure from their goddess,
But they're all pushed away as I cursed their art not to be done.

They searched for witty pleasure,
They searched for a connection of intellect,
But all they've found from other people is just skin and flesh.

They crawled back to me saying,
Getting in touch with your Psych is equal to getting the pleasure of sex.

They came back again and again to fill their desire to be played psychologically.
They came back, again and again, to have intercourse with the goddess and give birth to their art.

But The Goddess ended up being an atheist and pushed all of them away.

For she had to give birth to an Artist
who was busy creating noise and messing up with his infants,

unaware that there's a Psych who pushed the whole universe away.


যাত্রা


এখানটা গুমোট । গাঢ় ।

আমি দৌড়ই । কিছু নেই ।

কিছু নেই । এখান টা গাঢ় । 


আমি দৌড়ে বেরিয়ে যেতে চাই । গাঢ় থেকে বেরিয়ে

ওখানটায় যেন কি,

আমি দৌড়ে ধরতে যাই ।

এই গুমোট চাপ দিয়ে ধরে । 

নিশ্বাস আটকে ধরে আমার ।

দু'পা পিছিয়ে নিয়ে সজোড়ে দিই এক ছুট !


এখানটায় বেগুণী রঙ ।

হাফসে দাড়িয়ে যাই ।

মাথার চারপাশে তারা,

ঘুড়-ঘুড়, 

ঘুড়, ঘুড় ।


আমি তাকাই, ঘুরে ঘুরে দেখি,

তারারা হাসে । 

এখানটায় নীল রঙ, আমিও হাসি ।

 এখানটা আকাশী ! 


আমার ডান কাঁধের উপর একটা কাক এসে বসে । আমি তাকাই । সে চুপ করে থাকে ।

আমি হাটি । 


এখানটা সবুজ । 

সেই গাঢ় গুমোট মনে পড়ে যায় ।

আমি কাঁদি । একটা ময়ূর এসে বসে আমার বাম কাধে ।

আমি তাকাই । আমার বিস্ময় দেখে সে হাসে ।


এগিয়ে যেতে চোখে পড়ে এখানটা হলুদ । আমার চোখ ক্লান্ত হয় । আমি ভাঙ্গি । 

আর হলুদ টেনে ধরে রাখে । 

মাথার চারপাশের তারাগুলো নিজস্ব গতি দ্বিগুণ বাড়িয়ে সেই একই ঘুড় ঘুড় ।

একই ঘুর, ঘুর । 


ঘোর কেটে দেখি এখানটা কমলা ।

ময়ূর উড়ে যায় । আর বৃষ্টি শুরু হয় । 

আমি ভিজি । ভীষন অসহায় লাগে আমার ।

আমি কাকের চোখে তাকাই । আমার প্রশ্নে সে চুপ করে থাকে ।


আমি আবার হাটি । এখানটায় লাল, 

চাপ দিয়ে ধরে । 


হঠাৎ বন্ধুত্বের অবসান

 


   

ওপাশের হাক ডাক বন্ধ করে ঘোলাটে চোখে 

আকাশের দিকে তাকিয়ে এক চন্দ্র ভাবতে থাকে,

আমার চলে যাওয়ার কথা ছিল অথচ

আমাদের প্রাচীন বন্ধুত্বের অবসান ঘটিয়ে 

তুমি চলে গেলে আমার আগে ।

আমাদের প্রাচীন মাঠ, নদী পেরিয়ে আমরা বহুদূর চলে এসেছিলাম ।

পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকা দুটি দালান ঘরের যে দেয়াল, 

তার দুরত্ব আমাদের কি অদ্ভুত এক পীড়া দিচ্ছিলো,

আমাদের আর ভালো লাগছিলো না।

ছোটবেলার জীবন্ত নদী আর মাঠে 

আমাদের এই দুরত্ব ছিল না,

দেয়াল ভেদ করে আমাদের একে অপরকে ডেকে যাওয়া, সময়ে, অসময়ে

জানান দিচ্ছিলো এই ইট বালু সিমেন্টের ভেতর তলিয়ে গেছে আমাদের পুরনো সময়,

গেথে গেছে আমাদের দুরত্ব ।

আমার উঠোন বর্ষায় তলিয়ে গেলে 

আমি ঘুরে দেখে আসতাম 

তুমিও কতটা তলিয়ে গেছো ।

এখন এই প্রচন্ড খড়ায় কেমন চৌচির হয়ে ফেটে যাচ্ছো তুমি

আমি দেখতে পেলাম না ।

তোমার শবদেহের সামনে দাঁড়াতে আমার কি প্রচন্ড ভয় হচ্ছিল,

ভয় হচ্ছিল তোমাকে ভর দুপুরে ডেকে আর সাড়া না পাওয়ার,

আসছে বর্ষায় আমার উঠোনে কতটা পানি জমলো তোমাকে ডেকে দেখানোর কায়দা টা এখন কি ?


- মুক্তি

 ২৭শে এপ্রিল, ২০২২


(আমার বাবার ছোট বেলার বন্ধু, সে এখন কি ভীষণ একা, চুপ করে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকেন, কোন কথা বলেন না । )


কাঠঠোকরা


একটা কাঠঠোকরা পাখি

উড়ে উড়ে

একেক বার একেক গাছে

গিয়ে বসে ।

সেসব গাছে সে ঘর বাঁধার

চেষ্টা করে ।

কোন গাছে এক দুইবার ঠুকড়ে

উঠে চলে যায়,

ঘর বাঁধার আর

ইচ্ছা হয় না তার।

সে গাছগুলো বুঝতে পারে না

কেন তাদের এই ক্ষনিকের

ক্ষত দিয়ে চলে গেল

কাঠঠোকড়া ।

ব্যাথা নিয়ে গাছেরা

দাঁড়িয়ে থাকে,

অন্য পাখিরা, কাঠবিড়ালীরা

সেখানে আশ্রয় নেয়।

মানুষেরাও আসে,

অনেক গাছ তখন কাঁটা পড়ে।

কাঠঠোকরার হয়তো কষ্ট হয় ।

সে আকাশে উড়তে থাকে,

নদীর ধার দিয়ে ঘুরে বেড়ায় একটু,

পাহাড়, সমুদ্র

সব দেখে আসে ।

অবশেষে সেই বট গাছের ডালে ফিরে আসে,

অথচ এখানে সে ঠোকড়ায় না।

চুপচাপ বসে থাকে

ভেতরে জমানো অনেক কথা নিয়ে।


নদী

 



তলিয়ে যাবার মতোন একটা নদীর পাড় ঘেষে একটু করে নামছিলাম

খুব ভয় নিয়ে,

একটু পা ফসকে গেলেই তলিয়ে যাবে তুমি

আর তখনই আমার মৃত্যু হবে।

নেমে একটু দূরে চলে যেতেই নদীর ঘ্রাণে আমার বুঝতে বাকী রইলো না এটা যে সে নদী নয় ।

কোন নদীতে ঢেউ বেশ থাকে

কোন নদী থাকে দেখে শান্তি পাওয়া যায়,

একটু সাঁতার কাটা যায়

তলিয়ে যাওয়া যায় সব নদীতেই

তবে আমাদের নদীতে প্রচন্ড এক মাদকতা;

টেনে আরো গভীরে নিয়ে নিতে চায়,

আমি একটু করে এগিয়ে যেতে থাকি

নদীর এই মাদকতার সঙ্গে আমি খুব পরিচিত,

আমি দেখতে পাই আমার গভীরতায় যে ঘোর আচ্ছন্ন হয়ে থাকে,

যে মাদকতায় তুমি তলিয়ে যেতে পারো বলে আমি খুব সতর্ক,

এই নদীটাও ঠিক সেই আচ্ছন্নতা নিয়ে টেনে নিয়ে যাচ্ছে আমাদের ।

তোমার সুন্দর ভেসে চলার দৃশ্য দেখা আমার থামাতে ইচ্ছে করে না,

আমার একটু পা ফসকে যাওয়াতে তোমার ভেসে বেড়ানো বন্ধ হয়ে যাবে,

ভেসে ভেসে তোমার আর আকাশ দেখা হবে না,

তুমি তলিয়ে যাবে নদীর গভীরে অন্য এক আকাশে

যেখানে শুধুই আছে ঘোর লাগানো আচ্ছন্নতা আর দূর্গম পাহাড় এর রাস্তা,

যেখানে পা ফসকে গেলেই আমি তলিয়ে মিশে যাবো নদীর সঙ্গে,

আমার ত্বক, ঘ্রাণ, চুল খসে পড়ে নদীর পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যাবে,

নদীর মাদকতার সঙ্গে আমার মাদকতা মিশে সৃষ্টি হবে নতুন এক নেশা;

বেড়িয়ে আসবে ভেতরের সব আঁধার

যে মাদকতা তোমাকে শুষে নিতে থাকবে কৃষ্ণগহ্বরের মতো,



যেখানে আমার সতর্ক স্বত্তা তোমায় পৌঁছুতে দেয়নি আজও ।

মাতাল রাষ্ট্র

রাষ্ট্রকে একবার গীতা পাঠ করানো হলো ।

রাষ্ট্র হয়ে গেল সনাতন ধর্মাবলম্বী ।

ধর্ম যখন গ্রহণ করেছে তখন ধর্মান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে । 

রাষ্ট্র হয়ে যায় একবার খ্রিস্টান ইহুদি কি মুসলিম ! 

তার লিখিত কিংবা অলিখিত সংবিধান মোতাবেক চলে সে ক্লান্ত হয়ে ক্যাসিনো তে যায় ক্লান্তি ফেলে দিয়ে আসতে ।


মাতাল রাষ্ট্র চিৎকার করে প্রশ্ন করে ফেলে ভুলে ।

আমর সংবিধান তো গীতা ছিলো না আমার সনাতন সময়ে ?

বাইবেল মেনে যখন আমার চলার কথা ছিলো !

কোন সে কূপমন্ডুকের লিপিবদ্ধ বই মেনে আমাকে চালানো হয়েছে ! 

আমি মুসলিম হয়ে কোরআন কে আমার সংবিধান হিসেবে পাইনি ! 

পবিত্র ধর্ম মেনে আমি চলতে চেয়েছি ‌‌।

অথচ আমাকে মানতে হয়েছে নির্বোধ রাক্ষসদের নীতি ।

তাহলে কেন এই ধর্মের পোশাক ?

কেন আমি মুসলিম রাষ্ট্র আর কোরআন আমার সংবিধান নয় ? 


ক্যাসিনো তে গিয়ে সংবিধান অবমাননার দায়ে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয় রাষ্ট্র ।

নাগরিকেরা প্রকাশ্য শাস্তি দেখতে উপচে পড়ে ফাঁসি কাষ্ঠের সামনে ।

অন্য দল যায় ক্যাসিনো ভাঙচুর করতে ।

রাষ্ট্র কিছু বুঝতে না পেরে সিদ্ধান্ত নেয় নিজেকে হত্যা করবে ।

স্বেচ্ছায় ফাঁসির মঞ্চে উপস্থিত হয়ে আত্মহত্যা করে রাষ্ট্র ।

নাগরিকেরা সংবিধান অবমাননাকারীর শাস্তি কার্যকর হতে দেখে উল্লাসে ফেটে পড়ে,

আনন্দে ক্যাসিনো লুটপাট করে মাতাল হয়ে জুয়ারি রাষ্ট্র বলে গালাগাল করতে করতে ঘরে ফিরে যায় ।



কীট



দিনে দিনে আমরা কচ্ছপ হয়ে যাই

নিজের ভেতর কুঁকড়ে কুঁকড়ে ঢুকে যাই ।

আমাদের ভয় করে ।

নিজের ভেতর নিজেকে জরিয়ে পেঁচিয়ে 

গিট মেরে বসে থাকি

গিট এর ভেতর ডুকরে 

কেঁদে কীট এর জন্ম দেই ।

ভয় করে আমাদের ।

কীটেদের সঙ্গ ছাড়তে আমাদের ভয় করে

তাদের সঙ্গে আমরা সংসার পেতে বসি ।

যত্ন করে তাদের আগলে ধরে রাখতে রাখতে

আমাদের দম আটকে আসে ।

তারপর নিজের ভেতরেও 

আমাদের আর সংসার ভালো লাগে না ,

আমরা গিট ছাড়িয়ে নিঃশ্বাস নিতে চাই ।

কীটেরা আমাদের জরিয়ে ,

কামড়ে ...

ধরে রাখে ।

বিষাক্ত কামড়ে আমরা 

পচে ,

গলে যাই ।

নিজের ভেতর ।

আমরা পচে ,গলে যাই ।

তবু মারা যাই না ।

আমাদের ভয় করে ।

ভয় করে আমাদের 

ভীষণ ভয় করে ।


ভিনেগার



একটু করে ভিনেগার ঢালা হয়েছে মগজের ভেতর ।

একটু করে পরিমান বাড়ানো হয়েছে ।

তারপর আরো বাড়ানো হচ্ছে ।

মগজটা ভিনেগারে ভিজে জবজব করছে এখন,

মগজ থেকে ঝরঝর করে ভিনেগার পরে মাটিও ভিজে যাচ্ছে ।

তবু তিনবেলা করে ওরা ভিনেগার ঢেলেই চলেছে ।

এইতো এখনই আবার ঢেলে দিলো একটু !

ঝাঁ ঝাঁ করে উঠলো মগজটা !!

উফ কি অসহ্য যন্ত্রনা মগজের ভেতর !!

বিষিয়ে বিষিয়ে মগজের রং বদলে ফেলা হয়েছে ।

কেমন যেন একটা হলুদাভ সবুজাভ রং, ঠিক ধরা যাচ্ছে না ।

দুমড়ে মুচড়ে চুপসে ফেলা আধপঁচা মগজ দম আটকে মারা যাচ্ছে ।।


শহুরে রাস্তা


আমার প্রেম শহুরে জানালার গ্রিলের

ফোটা ফোটা কুয়াশার সাথে

ফুলার রোডের গাছের ওপর ঝুৃম বৃষ্টি,

পিচের ওপর মরীচিকা দেখানো রোদ।

কাক - চড়ুই এর সাথে আমার কথা হয়,

তারা আমায় এ শহরের গল্প শোনায়।

সেদিন বললো,

 

দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ডাস্টবিন এর ময়লা কুরানো ছেলে টার নাকি মা মারা গেছে।

ভলোবাসা আমার তাদের গল্পের সাথে।

শহীদ মিনার এর লাল লাল ইট এর ওপর যখন শীত এর ঝড়া পাতা বিছিয়ে থাকে, 

 

তাদের সাথে আমার প্রেম হয়।

শহুরে যানজট, গাড়ির শব্দ আমার হৃদস্পন্দন টিকিয়ে রাখে।

ডানা মেলা চিল দেখে আমি উড়তে শিখি

 ঝিঝির ডাক আমার খেলার সাথি,

আর শহুরে রাস্তা আমার প্রেম।